Header Ads Widget

প্রভার নতুন গোপন ক্যামেরার ভিডিও

প্রভার নতুন গোপন ক্যামেরার ভিডিও


প্রভার নতুন গোপন ক্যামেরার ভিডিও


মডেল হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন সাদিয়া জাহান প্রভা। মেরিলের সোপের একটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা খ্যাতি পেয়ে যান তিনি। সেটি ২০০৫ সালের কথা।বিজ্ঞাপনের পর নাটকেও সফল হন তিনি। অসংখ্য দর্শকপ্রিয় নাটক উপহার দিয়েছেন প্রভা। মাঝে বেশ


কয়েকবার তার সিনেমায় অভিনয় কথা শোনা যায়। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে ওঠেনি। বড় পর্দায় এখনো ধরা দেননি এই অভিনেত্রী। অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সরব এই অভিনেত্রী। নিয়মিত সেখানে ছবি পোস্ট করে থাকেন প্রভা।


ছবি বা ভিডিও পোস্ট করার স’ঙ্গে স’ঙ্গে তার ভক্তরা হুহু করে লাইকের বন্যায় ভাসিয়ে দেন। আর সেগুলো ভাইরাল হতেও বেশি সময় লাগে না।তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন এই অভিনেত্রী। যেখানে দেখা গেছে, ছাদের মধ্যে শাড়ি পড়ে বৃষ্টিতে ভিজছেন প্রভা।


আর এমন ভিডিও পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই তা ছড়িয়ে পড়ে অর্ন্তজালে। আরও পড়ুন : মিশা সওদাগর। চলচ্চিত্রের পর্দায় মন্দ মানুষের চরিত্রে তাকে দেখা যায়। পর্দায় তার স্বভাব-চরিত্র দেখলে যে কেউ বলবে জগতের সবচেয়ে খারাপ মানুষ।


পর্দায় নায়ক-নায়িকাদের প্রেমে সবসময় বাগড়া, নায়িকার দিকে কু-দৃষ্টি কিংবা প্রেমে পড়ে থাকেন এবং কখনও সফল হতে পারেন না। কিন্তু বাস্তব জীবনে সর্ম্পূণ উল্টো এই খল অভিনেতা। বাস্তব জীবনে মিশা সওদাগর একজন প্রেমিক পুরুষ ও রোমান্টিক স্বামী।


টানা ১০ বছর চুটিয়ে প্রেম করে প্রেমিকা মিতাকে বিয়ে করেন। স্ত্রী মিতার প্রতি মিশার ভালোবাসার দারুণ একটি প্রমাণ মেলে ‘মিশা’ নামটিতে। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সময়ে স্ত্রীর নামের প্রথম অক্ষর ‘মি’ আর নিজের শাহিদ নামের ‘শা’ দিয়ে নাম রাখেন মিশা। সে নামেই তিনি দর্শক মহলে প্রতিষ্ঠিত।


এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘আজ সবাই আমাকে মিশা সওদাগর নামেই চিনেন। কিন্তু আমার আসল নাম শাহিদ হাসান।মিশা নামের পেছনে আমার স্ত্রীর ভূমিকা রয়েছে। কাজের ক্ষেত্রে সে সবসময় আমাকে সাপোর্ট দিয়েছে। তার সাপোর্ট না পেলে আজ হয়তো মিশা হয়ে উঠতে পারতাম না।’


মিশা সওদাগর যখন এসএসসি পরীক্ষার্থী তখন মিতা নবম শ্রেণীতে পড়েন। ঠিক সে সময়ই তাদের প্রেমের শুরু। এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর বলেন, ‘মিতা আমার নিকট আত্মীয়। যে কারণে আমাদের বাসায় তাদের আসা যাওয়া ছিল। মিতা অনেক মেধাবী। এই বিষয়টা আমাকে খুব আকৃষ্ট করে। পরস্পরের প্রতি ভালোলাগা থেকেই মূলত আমাদের প্রেমের শুরু। মিতাই প্রথম প্রেমের চিঠি দিয়েছিল। যদিও এটা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকত। তার আগেই আমাদের প্রেম শুরু হয়ে যায়।’


মিশা-মিতার প্রেম সহজ ছিল না। তাদের প্রেমেও কাঁটা ছিল। এ প্রসঙ্গে মিশা সওদাগর বলেন, ‘প্রেম করতে গিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়েছে। কিন্তু তারপরও দুজন দুজনকে ছাড়িনি। একবার এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করে তাকে বিদেশে পাঠাতে চেয়েছিল, তখন আমরা বিয়ে করি।’আজ মিশা-মিতা দম্পতির ২৭তম বিবাহবার্ষিকী।


১৯৯৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ভালোবেসে বিয়ে করেন তারা। বর্তমানে এই দম্পতির দুই সন্তান। তবে বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে তেমন কোনো আয়োজন থাকছে না তাদের পরিবারে। তারা এখন আমেরিকায় অবস্থান করছেন। আট শতাধিক সিনেমার এই অভিনেতা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বর্তমান সভাপতি।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ